রুহিতন ও অন্যান্য কবিতার শব্দকুশল

বর্শা ধেয়ে আসছে। এবার দেখবো তারা দৌড়ে কতদূর দিতে পারে। অস্ত্রবিশেষ নিক্ষেপ করে চূড়ান্ত ফলাফল। সময়কে বর্ণা ধরে দুইদিক ভিন্ন কেটে গেছে। এই হরিণ মারা বনান্তে সম্মুখ।

মানুষের পায়ের চাপ ধরে ভেষজ নিংড়ে যাই। কে পিতা কে মাতা ওই বন পাকুড়ের। বাদামগাছ ধরে ওখানে কতগুলো গেরুয়া রঙ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। সেই সাত জন দেহশুদ্ধির প্লাবনচিহ্ন ধরে আর্তনাদ করছেন। ওই দিকে নাক বরাবর ধারালো অস্ত্র এসে পড়ল। হে রক্ষাকর্তা। বন অধিকর্তার উঠোনে ডাংগুলি খেলছে নগ্ন সকাল। বনে রত্নভাণ্ডার। উপত্যকাময় কস্তুরী মৃগসকল। মৃগনাভী আমাদের চিড়িয়াখানা। শতাব্দী চ্যুত ভগ্নাবশেষ চোয়াল ধরে টানছে। উড়ে মৌমাছি মিষ্টতার দিকে। কুঁকড়ে ফুটে ফুল। সাপ খোলস ছাড়ে। খোলসা শ্রেষ্ঠাংঙ্গ তুষ্ট করতে পারেনা; তাল লয় কেটে যায়। হাই তুলে পাছা আর আড়ষ্ট আঙুল। চাবির গোছা টপকে যায় ঘর আলো। জ্বর মাড়িয়ে গান, জয়গান; গড় স্পন্দন ঠাসা ভূঁইফোঁড়। চামড়া ফুটে জরির কাজ, দেহশোভা, শাখা প্রশাখা সময়ব্যাপি উন্মোচন! আরণ্যক উদ্ভেদ বিস্ময়াবিষ্ট থাকে। পলেস্তারা ঘসে উৎপলবর্ণ বেরিয়ে পড়ে। মারাত্মক প্রতিভা সম্পর্কিত সংস্থানগুলি যথেচ্ছা হাস্যকর বিবস্ত্র এখন। দরজা বিদায় জানায়; দাঁড়াই, অনুভব করি আমি পৃথিবীর অবশেষ আছি। তদীয় ক্ষারীয় উপস্থিতি কোয়াগুলি চর্বির। আশপাশ উন্মাদ ধোঁয়া-কুণ্ডলী। অবিচ্ছিন্ন কৌতুক অকস্মাৎ চামড়া জল একাকার; আমার রাস্তাটি যেন আশ্বিনের ভঙ্গুর তরঙ্গের সাথে যুক্ত হল। শরীর জুড়ায় আর ফ্যাব্রিক অভ্যন্তর পুনরাবৃত্তির ফেটে যায়। গুন শুন শুধুমাত্র ধাতুস্থ কীটপতঙ্গ অনুবাদ করে যাচ্ছে। স্কার্ফ সহাস্য ঠেলে আসা কোলাহল। মূল্য ঝাঁপ দ্যায় মধুপ সূর্যোদয়ে; পাঠ্যাংশ ঝোলা ব্যাগ থেকে বেরিয়ে পড়ে। অন্ধতা উপকারি হয়ে ওঠে। কুপোকাত থেকে পদ্মগন্ধ বেরোয়।

যা করতে পারিনি, এই কর্মফল, নয়ছয় জীবন ধরে টানছে। ওখানে বাজ পড়ল, আর দেখো ময়ূর নাচছে। তালের উপর খেমটা খেয়ালির এগোতে যাওয়া। তুচ্ছ প্যারামিটার অলীক ধরে আমি তোমাকে নিস্পন্দ ছুঁয়ে যাচ্ছি। আর মিতবাক তুমি জড়ো হয়েছ ওইসব হিমায়িত ফলের কাছে। আমি কি ঠাণ্ডা ছুঁতে পারি। এইতো মাছ মাছি ও কাছিম ঋতুর পুনঃপুন সঙ্গম শেষে ঘুমিয়েছে। আর কি বিশদ অনাহুত জড়ো করে আস্তিন। জন্মের স্পর্শ চিৎ হয়ে থাকে। মাঘে পাওয়া কিছু, ভাদ্রে ছাউনি, শরতে উড়াল আটপৌরে ক্ষীণ আলো হয়ে হেঁয়ালির পায়ে পায়ে ঘুরছে। ফুঁ দিলে শুদ্ধ হয় এই অনন্ত অগ্নিবীণার দেশ। গোটা দুই হলুদ প্রজাপতি সবুজ কুঁড়ির দিকে পড়িমরি নামছে। অনিকেত মিশে থাকা বুদবুদ, ফোঁটা ফোঁটা জল বাষ্পায়িত। দু’ফোঁটা নিয়ে ওমর ও কি গাইছে। বাইজী বাড়ির দিকে জ্বালামুখ। যে তুমি দুধ থালা বাড়িয়ে দিয়েছ। বিগত সকল জ্যোৎস্নাই মৃত। তাতে কিছু নেই! কুড়িয়ে সম্ভার, অন্ধ চোখ ভৌত উল্লাস গিলে নেয়। তবু কতো অমরাবতী, চাঁদের স্ফটিক ধরে ঝর্ণা বইছে। জ্যোৎস্নার সমীকরণে ব্যতিক্রম কিছু নক্ষত্রগাছ হুলুস্থুল বাঁধিয়ে ফেলল। পাশে কতো বীজ কুয়াশা কর্পূর উড়ে গেলো কতো অভ্র থাকল এইসব গুন করে এই ও কুহক। উদ্বাহু দ্ব্যর্থক তুমি তোমার ছায়ায় বাঁধছ এখন। দিব্য তিতির দল মৃৎপাত্র চুম্বন করছে। খাঁচা ভরা অলীক শব্দকুশল, মিলনকুসুম মহুয়ার ভেতর। ওখানে একটা আদুল সুন্দর। দৌড়ে যায় মাঠের পর মাঠ। প্রতিসরণ আচ্ছন্ন নীলিমা ভুত্বকব্যাপী।

কার্নিশের দুই নলের ভেতর এক অতিক্রান্ত জগত দেখি। সেখানে বসে ডিম পেড়েছে টিকটিকি। লিরিক মধ্যখানে কেউ নিয়েছে বেশী। কেউ নিয়েছে কম। জেরবার অলংকার অনুজ্ঞা টীকা সমেত মিউটনি। দাবড়িয়ে উত্তর। রকমারি, অবসাদ পরিচয়হীন শুষ্কতা অনুচ্চার স্পর্শ করে। সমুজ্জ্বল দ্যুতি কামনার কুঙ্কুম। দূর পৌষালীর নিষ্প্রভ আলো অশ্বখুর ভেদ করে। উন্মত্ত বের করি, স্বীকার করি নক্ষত্রপুঞ্জের বেদনাভাষ । বজ্রের ঢেলে দেয়া স্বাদ ও সংগীত। কর্কট ধরেই গানফায়ার, অবতল কোলাহল রইল। শ্রীলতা এক শুষ্ক আঙুল, ধ্বস নামুক। চুম্বকমার্গ শরীর যোগসূত্র হারায়। সারাৎসার সম্পর্কিত স্থানে ক্ষারীয় উপস্থিতি বর্তমান মাংসের কোয়াগুলিতে পাচ্ছেন। রূপের দেবীর অনুরূপ মেওয়াগুলির অধিক। তাই কৌতুক লোহার রডগুলি ধরে অকস্মাৎ বাদ্যের জন্য হাতুড়ি পেটায়। চামড়া ছিঁড়ে কোয়াগুলি বেরোয়, বলিরেখা তারপর। হাওয়া বইছে। সম্মুখ বকুল চূড়া। মহড়া নয়নাভিরাম আসে। কানকো তুলে শরীর আসে। উত্তাপ তারজালিকা, লাল হওয়া দেখি। বাদাম মচমচে। এরপর ল্যাজ ধরি। পায়ুপথের দিকে একদল শুয়োর গড়াতে থাকে। ও ঘণ্টাধ্বনি মেঘে ঝরে পড়া। অমাবস্যা জামা প্যান্ট খুলে দেয়। আজ খুশি খুশি বেতনের দিন। কথার নিঃশেষিত পাঁচফোড়ন ঘুরেফিরে কেউ কেউ পর্ব করেন। মধু তর্জনীর নুয়ে পড়া মিথ্যে সকল। অন্যথা জিরোয় ঠাঁই ন্যাড়া হয়। পূর্বাপর বিশ্রান্ত নাশিত মরা পোঁদের বীত ভাব উৎসর্গিত হয়ে আসে। মৃতদেহ সন্দেহাতীত মাটিতে প্রতিবেশ হল। কেচ্ছার দিকে শিশ। অশেষ উপচানো ব্যালকনির টুকিটাকি, ঈশ্বরে পড়া। চিৎ হই অই ভাঙের দিকে, ক্যাচাল টপকাই সমস্বর চলিয়ে।

এভাবে শুরু হতে পারে এবং বারবার শুরু হতে পারে অরাজকতা। অসম্ভব ফাঁপা হত্যাদৃশ্য আসে। ঘন পুরের উপর উন্মুখ মমি। সদৃশ বিসদৃশ মিলিয়ে গিজার পিরামিড দেখা যেতে পারে। ধূলিবৎ চোখ জ্বলছে। উপলব্ধ সীমানা পেরিয়ে। ছুঁতে যাওয়া হারিকিরি। যোনী ঘষতে ঘষতে আগামী হল। পাওয়ার আনন্দ অথবা না পাওয়া বেদনা সঙ্গম হয়েছে। এই ফাঁকা পথে ফ্যান্টাসি আর অন্ধকার। প্রাপ্তির খানিকটা। তবে কি নিঃস্পন্দ ঠাঁই অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় পুড়ে। দেখো পিরামিড তবে কত চিহ্নিত নিগড় উৎস ঘুমায়। অজ্ঞতা এক রিক্ত পদ ধ্রুপদ রোদ্দুর মাড়িয়ে যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি বিদ্যমান অং কমিউনিকেট করে গিলে ফেলা আরাধ্য। ক্ষুধা তৃষ্ণা। বেজে ওঠা ভান করার মতো ভণ্ডামি পাই। প্রেম কাতর কবিতা শব্দে রোপণ করি। একান্ত আমাদের তৃপ্ত ভায়োলিন ঘুমের শব্দ বুঝতে পারে। এবং শুয়ে থাকার মাঝে নিস্তেজ পরমার্থ, শরীর চাঙ্গা হয়। বেড়াজাল পুষে ওইসব হত্যাদৃশ্য, শান্তি সহজতম ছায়াপথ হয়। যা কিছু কঙ্কাল টপকে যাচ্ছে তারও টুকিটাকি অবয়বমাত্র ঝরা পাতার। রামধনু গুছিয়ে উঠে। আর কি সংবেদন উদয় থেকে কবোষ্ণ গড়ায় চলমান বৃত্তে। ফাগুনে পুড়ে দোয়ার দক্ষিণ। উঠো অবিনাশ। আমরা আবরণ খুলছি। ন্যাংটা হচ্ছি। কারণ ছিটেফোঁটা শরীরে যা থাকছে এখন, তাই ছন্দ, তাই পরাক্রম, ধূলিধূসর স্বর্ণ কাচের।

এমুড়ো—ওমুড়ো ঘুমোচ্ছে কাঠের ঘোড়া। কখনো সে চূড়া বেয়ে উঠছে, চূড়া থেকে নামছে। খেলতে খেলতে ঘেমে যায়। কাঠের শরীর। করাতকলের পাশেই গা ঘেঁষে শঙ্খচূড় জংলায় গেলো। আর এগুলো কোনও ব্যাকরণ অনুসরণ করেনা। কখনও বা এক ফালি জ্যোৎস্না নড়তে নড়তে লুটায় ঘরে। ঘাড় ধরে টেনে নেয়ার মধ্যে যে আনন্দ থাকে কাঠের ঘোড়া বুঝতে পারেনা কিছুই। একান্ত তাই অসমান্তরালে সমান্তরাল খুঁজো। শঙ্খচূড় গেঁথে রয় মনে। অথবা রেডিও ভলিউম বাড়াতে গিয়ে সমান্তরাল থেকে অসমান্তরাল পেয়ে যাও। উপস্থাপকের মাথায় শব্দজট থাকেনা; তিনি পদান্তর ভেঙে ভেঙে বলেন খোলামকুচির। নিথর আড়াল থাকে। কেউ ডাকে, হতচ্ছাড়া ঘেষতে ভয় পায়। কত প্রলেপে তার ডাংগুলির। শতবিচ্ছিন্ন। জলসাঘরে খোলা রঙ, ঢোলের আওয়াজ বধির পৌঁছেনি। আর তার টিয়ার খাঁচা দুলছে এদিক ওদিক। কাঠের ঘোড়াটি চলল হাতে হাতে। মুঠোকে ফুটো করে। বিরামহীনতার মাঝে যে সাম্প্রতিক ঢুকে গেছে তার দিকে পুরাদস্তুর একঘেয়েমি এসে পড়ছে। তৃণ ও শলা বৈশিষ্ট্য মহারথের দিকে মায়াবী শকুনি চেয়ে আছে। যেখানে বিচ্ছিন্ন হচ্ছি সেই চোখে চোখ ফিরে আসছে। কি আদৃত আর অনাদৃত কাঠের ঘোড়া অকপট বুঝতে পারে। গায়ে লেপটে ফিঙ্গারপ্রিন্ট। যে তাঁকে টেপাটেপি করছে তুমুলে তার মুগ্ধতা রয়েছে। বহুকণায়, বহু ধারাপাতে মিশে আছে এগুলো এইসব দিনরাত্রির। গুছিয়ে নেয়া শেষ হয়না সৃষ্টিবৈচিত্রা; মহারথের শকুনিকে ঘিরে থাকে কাক আর চিল।

যা করো সবটাই নিজের জন্য। বিভুঁই ধরেই বিচিত্রবীর্য রূপ নিয়েছে। গলে যাওয়া স্বাদের কি তড়পায় কামদেব। এই নমুনা সকল আভূমি রয়েছে। অন্তত এসো ছেদন করি কিছু। এই লাল কাঁকড়ার দেশ মদালসা। এবার তাদের স্বরাষ্ট্র বা পররাষ্ট্রনীতির কিছু পড়ে নেয়ে যাক। খুচরো নিয়ে দুই যায়গায় ঝগড়া কত। বাগাড়ম্বর হাঁক দেয় কেউ। আড়াআড়ি, তীব্র ডাক সকল। স্কেচ ঘসে মন্ত্রের নিগূঢ় পেয়ে যাই। কে জানে কখন জল নিংড়ে আসবে নির্লিপ্ত সুর। সমাধি ঘিরে সময় কাটানো। পাঁচফোড়নে ঝলসে ওঠে সুস্বাদু কাঁকড়া। ফলে পায়ের আওয়াজ শুনে যারা লুকিয়েছিল ফের মনে করি তাদের। ভাত বাড়তে গিয়ে আঙুল উঠছে। বালুর ভেতর বারুদ নিয়ে বিবর্ণ কাঁকড়া দলাদলি করে। প্রতিচ্ছবির স্থিত অনেক তখন ভর্তা হয়। একটু ঢেলে দাও বলে শান্ত হয় কেউ । এবার লকলকে জিহ্বায় টেনেটুনে সাবাড় করি আমিষ সকল । দেখো আতশবাজি, কারা ভোজ পেয়েছে। রূপনগরে অরূপ ধ্যানী সূর্য মাকুতে কি গেঁথে রেখেছে চোখ বন্ধ পাশেই খোলে দেখার রইল। অনুরণন অনেকটাই ছুলো স্নান শেষে তার। মর্ত্যলোক ফলত কর্ষক গুটিকয় ওজন স্তরে বাঁধা। দাতব্য তুষারের পিট ধ্রুব বলয় ধরে রেখেছে। ধূলি উড়ছে, ঘুরে যাচ্ছে শরীরে শালপাতার। দুঃখ করে কে বাঁচে। তাই বৃষ্টির ব্যঞ্জন। নিম্নোক্ত শিরোনাম পড়ে নেয়া। ঢাক বাজাও। ভাষাহীন ছুঁয়ে থাকুক বর্ণগাছ। উজ্জ্বল ভাঙা ইটের ফাঁকে তারাবাতি রাজ্যের, ভূতের চাল গরম হচ্ছে। যা কিছু কাঁচা আবরণহীন, উতল কতো আমরাই দেখতে পাচ্ছি। (চলবে)

(খায়রুজ্জামান সাদেক : ডেট্রয়ট, যুক্তরাষ্ট্র।)

(আপনার প্রিয় পত্রিকা বাংলা সংবাদে লিখতে পারেন আপনিও। গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ ইত্যাদি; আপনার সেরা লেখাটি পাঠিয়ে দিন আমাদের ইমেইলে। -বি.স লেখা পাঠান : banglashangbad@gmail.com)

Facebook Comments Box

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

এবার দুর্গাপূজায় ইলিশ না পাঠানোর সিদ্ধান্ত একদম ভালো লাগেনি: ফারুকী

তমা মির্জার সঙ্গে প্রেম নেই: রায়হান রাফী

ভারতের কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আসিফ নজরুল

আত্মহত্যা নিয়ে সালমান শাহর জন্মদিনে মুখ খুললেন স্ত্রী সামিরা

ইঙ্কস্টার পুলিশ কর্মকর্তাদের দিকে গুলি করা ব্যক্তির খোঁজ করছে

আমি মরে গেলে তুমি শহিদ মাতার সম্মান পাবে, মা!

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়ে ধূম্রজাল

শেষ মিনিটের আত্মঘাতী গোলে পিএসজির জয়, সিটি-ইন্টার ড্র

‘সিআইডি’খ্যাত তামিল অভিনেত্রী শকুন্থলা প্রয়াত

পয়েন্ট খুইয়েও শীর্ষের আর্জেন্টিনা, অবনতি বাংলাদেশের

১০

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক হলেন ফাহমিদা খাতুন ও রাশেদ আল তিতুমীর

১১

‘৩৫ হাজার টাকা দিয়ে ওরে ছাড়াই নেন, না হলে আরও মারবো’

১২

ঢাবির হলে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ আটক চার

১৩

যুবককে পিটিয়ে হত্যার দায়ে, ঢাবির ৫ শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১৪

ভারতকে হারানোর মজার, মজা নিতে দিন: রোহিত

১৫

‘অদ্ভুত সব শর্তে’ বয়সে বড় প্রেমিকাকে নিয়ে বিয়ে করলেন এনদ্রিক

১৬

বিমানবন্দরে যাত্রীর সঙ্গে অসদাচরণ, তিন রাজস্ব কর্মকর্তা বরখাস্ত

১৭

বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ আবার ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে

১৮

বাংলাদেশে ভারতের রপ্তানিতে বড় পতন, আগস্টে কমেছে ২৮ শতাংশ

১৯

শেয়ার কারসাজির দায়ে সাংবাদিক হাসিব হাসানকে কোটি টাকা জরিমানা

২০