লংমার্চেও যুক্তরাষ্ট্রের ষড়যন্ত্রের বিষয়টি তুলতে ভোলেননি ইমরান। শুধু ইসলামাবাদই নয়, ১০ এপ্রিল গদি হারানোর পর পাকিস্তানজুড়ে ইমরান যেসব সমাবেশ করেছেন সবখানেই ‘ষড়যন্ত্রের’ বিষয়টি ছিল আলোচনার কেন্দ্রে।
‘ইমরান খান তাঁর পক্ষে জনসমর্থন বাড়ানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী মনোভাবকে কাজে লাগাতে চাচ্ছেন। ইমরান ষড়যন্ত্র নিয়ে কোনো প্রমাণ হাজির না করতে পারলেও তাঁর সমর্থকেরা কিন্তু তা ঠিকই বিশ্বাস করেছেন।’
যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘে নিযুক্ত পাকিস্তানের সাবেক রাষ্ট্রদূত মালিহা লোধি
এককালের তারকা ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিতে আসা ইমরানের দাবি সবচেয়ে বেশি নাড়া দিয়েছে পাকিস্তানের তরুণ সমাজকে। এমনিতেই তাঁদের মধ্যে আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী মনোভাব রয়েছে। এর মধ্যেই পাকিস্তানে অর্থনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে দ্রব্যমূল্যের পারদ চড়েছে। এতে করে আবার চাড়া দিচ্ছে পাকিস্তানের প্রভাবশালী গোষ্ঠীবিরোধী মনোভাব।
Leave a Reply