ঢাকা ১২:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লেখক ইশতিয়াক রুপু’র স্মৃতিচারনমূলক গদ্যের বই ‘জলজোছনার জীবনপত্র’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে ফ্যাশন ও উন্নত প্রযুক্তির সমন্বয়ে পণ্য তৈরিতে জোর হুয়াওয়ের শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আসন্ন সিরিজের জন্য অনুশীলন শুরু করেছে বাংলাদেশ দল প্রবাসে দলাদলি, মারামারি, রক্তারক্তি আর কত? এতে বাঙালি কমিউনিটির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করার পরামর্শ বিশ্বব্যাংকের (এমডি) অ্যানা বেজার্ড এর বিপিএল এর কিছু প্লেয়ার এর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন কোচ হাথুরু বসে বসে কাজ, ডেকে আনে সর্বনাশ বড়লেখায় ভাষা শহীদদের প্রতি নিসচা’র শ্রদ্ধা নিবেদন: নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ প্রতিদিন শ্যাম্পু করা ও হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার কি চুলের ক্ষতি করে? রাতে ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ কী?

‘জীবন হোক কেকের মতো মিষ্টি’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:১০:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ০ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আপনারা কি কেকজাতীয় মিষ্টি খাবার খেতে পছন্দ করেন? আজকে আমি সিনচিয়াংয়ের একজন তরুণ সহকর্মীর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেবো। তিনি সিনচিয়াংয়ের একটি কেকের দোকানের মালিক। আসুন তাঁর সাথে পরিচিত হই।

এই তরুণ সহকর্মীর নাম মান চিয়ান। তাঁর বছর ৩২ বছর। তিনি এবং তাঁর দুলাভাই সিনচিয়াং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের ‘এ মিন’ জেলায় একটি কেকের দোকান চালান। দুলাভাইয়ের দায়িত্ব কেক বাছাই করা, মান চিয়ানের দায়িত্ব হচ্ছে কেক বানানো। দুলাভাইয়ের স্ত্রী মানে মানের বোনের দায়িত্ব কেক সাজানো।

এই দুটো ছোট্ট পরিবার একসাথে এই দোকান পরিচালনা করছে। শুরুর দিকে এই দোকানের আয়তন ছিল মাত্র ৬০ বর্গমিটার। পাঁচ বছর পর এখন দোকানের আয়তন ১৪০ বর্গমিটারেরও বেশি। মান চিয়ান বলেন, তাঁর দোকানে কেকের ধরন দিন দিন বাড়ছে। তাঁর স্ত্রীও নিজের কাজের ফাঁকে দোকানে এসে সাহায্য করেন।

মা চিয়ান আমাদেরকে বলেন, তাঁর এক সুখী পরিবার আছে। তাঁর যমজ ছেলে আছে, যারা অনেক মিষ্টি দুটি শিশু। ওরা আল্ট্রাম্যান খেলতে পছন্দ করে। ছেলেদের সুন্দর হাসি দেখে নিজের মনে অনেক আনন্দ পান তিনি।

তিনি বিশ্বাস করেন, তাঁদের প্রচেষ্টায় তাদের দোকান আরও ভাল হবে এবং আরও বেশি রকমের কেকজাতীয় মিষ্টি খাবার তৈরী করতে পারবে। মান বলেন, সুখী জীবনে কেকজাতীয় মিষ্টি খাবার সকলের জন্য আনন্দ বয়ে আনুক। সবার জীবন হোক কেকের মতো মিষ্টি এই তাঁর কামনা।

(ওয়াং হাইমান ঊর্মি, সাংবাদিক, বাংলা বিভাগ, চায়না মিডিয়া গ্রুপ, বেইজিং, চীন।)

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিকেডি আবির

বিকেডি আবির ফুল, লেখালেখি, প্রকৃতির অলৌকিক ঘটনা এবং আরও অনেক কিছু পছন্দ করেন। ইমেইল bipul.tv7bangla@gmail.com।

‘জীবন হোক কেকের মতো মিষ্টি’

আপডেট সময় : ০২:১০:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আপনারা কি কেকজাতীয় মিষ্টি খাবার খেতে পছন্দ করেন? আজকে আমি সিনচিয়াংয়ের একজন তরুণ সহকর্মীর সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেবো। তিনি সিনচিয়াংয়ের একটি কেকের দোকানের মালিক। আসুন তাঁর সাথে পরিচিত হই।

এই তরুণ সহকর্মীর নাম মান চিয়ান। তাঁর বছর ৩২ বছর। তিনি এবং তাঁর দুলাভাই সিনচিয়াং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের ‘এ মিন’ জেলায় একটি কেকের দোকান চালান। দুলাভাইয়ের দায়িত্ব কেক বাছাই করা, মান চিয়ানের দায়িত্ব হচ্ছে কেক বানানো। দুলাভাইয়ের স্ত্রী মানে মানের বোনের দায়িত্ব কেক সাজানো।

এই দুটো ছোট্ট পরিবার একসাথে এই দোকান পরিচালনা করছে। শুরুর দিকে এই দোকানের আয়তন ছিল মাত্র ৬০ বর্গমিটার। পাঁচ বছর পর এখন দোকানের আয়তন ১৪০ বর্গমিটারেরও বেশি। মান চিয়ান বলেন, তাঁর দোকানে কেকের ধরন দিন দিন বাড়ছে। তাঁর স্ত্রীও নিজের কাজের ফাঁকে দোকানে এসে সাহায্য করেন।

মা চিয়ান আমাদেরকে বলেন, তাঁর এক সুখী পরিবার আছে। তাঁর যমজ ছেলে আছে, যারা অনেক মিষ্টি দুটি শিশু। ওরা আল্ট্রাম্যান খেলতে পছন্দ করে। ছেলেদের সুন্দর হাসি দেখে নিজের মনে অনেক আনন্দ পান তিনি।

তিনি বিশ্বাস করেন, তাঁদের প্রচেষ্টায় তাদের দোকান আরও ভাল হবে এবং আরও বেশি রকমের কেকজাতীয় মিষ্টি খাবার তৈরী করতে পারবে। মান বলেন, সুখী জীবনে কেকজাতীয় মিষ্টি খাবার সকলের জন্য আনন্দ বয়ে আনুক। সবার জীবন হোক কেকের মতো মিষ্টি এই তাঁর কামনা।

(ওয়াং হাইমান ঊর্মি, সাংবাদিক, বাংলা বিভাগ, চায়না মিডিয়া গ্রুপ, বেইজিং, চীন।)